1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:১৭ অপরাহ্ন

ইউক্রেনে আরও সামরিক সহায়তা যুক্তরাষ্ট্রের

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০২২
  • ১৪৫ বার দেখা হয়েছে

রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত ইউক্রেনকে আরও সামরিক সহায়তা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। নতুন এই সহায়তা ৪৫০ মিলিয়ন বা ৪৫ কোটি মার্কিন ডলার সমপরিমাণের এবং এই প্যাকেজের অধীনে দেশটিতে আরও অত্যাধুনিক রকেট সিস্টেমসহ অন্যান্য অস্ত্র পাঠাবে ওয়াশিংটন।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) নতুন এই সামরিক সহায়তা প্যাকেজের ঘোষণা দেয় হোয়াইট হাউস।

হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, ইউক্রেনের জন্য নতুন এই সামরিক সহায়তা প্যাকেজে নতুন হাই মোবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেমসহ অন্যান্য অস্ত্র ও সরঞ্জাম রয়েছে।

এ ছাড়া এই সহায়তায় হাজার হাজার রাউন্ড আর্টিলারি গোলাবারুদ এবং টহল বোট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ভোরে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়ান সৈন্যরা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে ইউক্রেনে এ হামলা শুরু করে।

মস্কো অবশ্য ইউক্রেনে তাদের এই আগ্রাসনকে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ বলে আখ্যায়িত করছে। এ ছাড়া যুদ্ধের শুরুতে পুরো ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড আক্রান্ত হলেও রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর মূল মনোযোগ এখন দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় ডনবাস এলাকায়।

এএফপি বলছে, অত্যাধুনিক আর্টিলারি গোলাবারুদ ব্যবহার করে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী। জোরদার এই হামলায় নিয়মিতই ভূখণ্ড হারাচ্ছে পূর্ব ইউরোপের এই দেশটি। আর তাই রাশিয়াকে মোকাবিলায় হিমারস নামে পরিচিত রকেট সিস্টেমগুলো ইউক্রেনের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে।

এদিকে অত্যাধুনিক এই রকেট সিস্টেমের প্রাথমিক চারটি ইউনিট ইতোমধ্যেই ইউক্রেনে সরবরাহ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মূলত ইউক্রেনীয় সৈন্যদের অত্যাধুনিক এবং অত্যন্ত নির্ভুল অস্ত্র চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু করতেই প্রাথমিকভাবে সেগুলো পাঠানো হয়েছে।

জন কিরবি বলছেন, সর্বশেষ এই চালানের মাধ্যমে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১০ কোটি মার্কিন ডলারে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি