1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৪৪ পূর্বাহ্ন

মুনিয়া হত্যা: প্রতিবেদন ২১ নভেম্বর, অন্ত:সন্ত্বা আকাশ থেকে হয়নি

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর, ২০২১
  • ৩৫৮ বার দেখা হয়েছে

মঙ্গলবার (০২ নভেম্বর) মামলাটিতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিলো। কিন্তু মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এদিন প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াছমিন আরা নতুন তারিখ ঠিক করেন।

মামলায় মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে রয়েছেন। গত সেপ্টেম্বর মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান বসুন্ধরার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরসহ আটজনকে আসামি করে ঢাকার নম্বর নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে এই মামলা করেন। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল গুলশান থানার ওসিকে অভিযোগ এজাহার হিসেবে গ্রহণ করে পিবিআইকে তদন্ত ভার দেওয়ার নির্দেশ দেন।

মামলার অপর আসামিরা হলেনআনভীরের বাবা আহাম্মদ আকবর সোবহান, মা আফরোজা, স্ত্রী সাবরিনা, আনভীরের গার্লফ্রেন্ড সাইফা রহমান মিম, মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা, মুনিয়ার বাড়িওয়ালা ইব্রাহিম আহমেদ রিপন রিপনের স্ত্রী শারমিন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, মোসারাত জাহান (২১) মিরপুর ক্যান্ট. পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী। ঘটনাচক্রে ভিকটিমের ওপর আসামি সায়েম সোবহান আনভীরের (৪২) চোখ পড়ে। সে ভিকটিমের রুপ লাবণ্যে মোহিত হয়ে এবং একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ভিকটিম মুনিয়াকে তার কলেজের হোস্টেল থেকে ২০১৯ সালের জুন মানে রাজধানীর বনানীতে ৬৫ হাজার টাকা ভাড়ায় একটি ফ্ল্যাট বাসায় নিয়ে আসে এবং / মাস তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে আসছিল।

গত মার্চ পুনরায় বিয়ের প্রলোভন দিয়ে মুনিয়াকে কুমিল্লা থেকে গুলশানে মাসিক এক লাখ ৩০ হাজার টাকার ভাড়া বাসায় নিয়ে আসে আনভীর। বাসায় একা রেখে তাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন বিয়ের প্রলোভনে তাকে ধর্ষণ করে। এতে মুনিয়া / মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পর্যায়ে মুনিয়া আনভীরকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়। এতে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি বিরোধ সৃষ্টি হয়। এরপর গত ২৬ এপ্রিল দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটের দিকে মুনিয়াকে হত্যা করা হয়। পরে ওড়না পেঁচিয়ে শোয়ার ঘরের সিলিংয়ে ঝুলিয়ে রেখে আত্মহত্যা সাজানোর চেষ্টা করা হয়।

নারী নেত্রী কামরুন নাহার জাতীয় অর্থনীতিকে বলেছেন, মুনিয়ার পেটে অনাগত সন্তান তো আকাশ থেকে সৃষ্টি হয়নি। মুনিয়ার সঙ্গে যারা বা যে কেউ অন্তরঙ্গতা করেছিল, তাদের ডিএনএ পরীক্ষা করা হলেই এই মামলার সুরাহা সম্ভব। আসল জায়গায় কাজ করতে হবে। বিচার ও প্রশাসন এ নিয়ে অবজ্ঞা করার সুযোগ নেই। গোটা দুনিয়ার মানুষ জেনে গেল, মুনিয়া অন্ত:সন্ত্বা ছিল। আর পুলিশ ও প্রশাসন জানবেনা এটা হতে পারেনা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি