1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫৪ অপরাহ্ন

৬ গোলের রোমাঞ্চে বেনফিকার স্বপ্নভেঙে সেমিতে লিভারপুল

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২
  • ১২৫ বার দেখা হয়েছে

আগেই প্রতিপক্ষের মাঠে বড় জয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে এক পা দিয়েই রেখেছিল লিভাপুল। বুধবার ফিরতি পর্বে অবশ্য দারুণ লড়াই করল বেনফিকা, কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমি-ফাইনালে উঠে গেল ইয়ুর্গেন ক্লপের দল।

বুধবার রাতে অ্যানফিল্ডে কোয়ার্টার-ফাইনালের দ্বিতীয় লেগ ৩-৩ গোলে ড্র হয়েছে। প্রথম লেগে ৩-১ ব্যবধানে জেতা লিভারপুল দুই লেগ মিলিয়ে ৬-৪ গোলের অগ্রগামিতায় শেষ চারে পা রেখেছে। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ইংলিশ ক্লাবটির প্রতিপক্ষ ভিয়ারিয়াল। যারা আগের দিন শেষ আট থেকে বিদায় করে দিয়েছে জার্মান চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখকে।

সাতটি পরিবর্তন নিয়ে বুধবার নেমেছিল লিভারপুল। তবে গোল পেতে খুব একটা সময় লাগেনি দলটির। দশম মিনিটেই মেলে সাফল্য। কসতাস সিমিকাসের কর্নারে হেডে দলকে এগিয়ে নেন ইব্রাহিমা কোনাতে। প্রথম লেগেও হেডেই দলের প্রথম গোলটি করেছিলেন এই ফরাসি ডিফেন্ডার। লিভারপুলের হয়ে সেটি ছিল তার প্রথম গোল।

৩২তম মিনিটে সমতায় ফেরে বেনফিকা। দিয়োগো গনসালভেসের পাস লিভারপুলের মিলনারের পা ছুঁয়ে পেয়ে যান গনসালো রামোস। বক্সে ঢুকে কাছের পোস্ট দিয়ে আলিসনকে পরাস্ত করেন এই পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড।

৫৫তম মিনিটে আবার এগিয়ে যায় লিভারপুল। দুইবার সুযোগ পেয়েও বল ক্লিয়ার করতে পারেনি সফরকারীরা। জটার পাসে কাছ থেকে বল জালে পাঠান ফিরমিনো।

দুই বছরের বেশি সময় পর অ্যানফিল্ডে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে গোল পেলেন এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড। এর আগে সবশেষ ২০২০ সালের মার্চে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে জালের দেখা পেয়েছিলেন তিনি।

এরপরই জটাকে তুলে সালাহকে ও জর্ডান হেন্ডারসনের জায়গায় ফাবিনিয়োকে নামান লিভারপুল কোচ। ১০ মিনিট পরই নিজের দ্বিতীয় গোলে ব্যবধান বাড়ান ফিরমিনো। সিমিকাসের দারুণ ফ্রি-কিকে ভলিতে লক্ষ্যভেদ করেন তিনি।

৭৩তম মিনিটে ব্যবধান কমান রোমান ইয়ারেমচুক। মাঝমাঠ থেকে সতীর্থের থ্রু বল ধরে ডি-বক্সে ঢুকে আলিসনকে কাটিয়ে গোলটি করেন তিনি। লাইন্সম্যান শুরুতে অফসাইডের পতাকা তুললেও ভিএআরে পাল্টায় সিদ্ধান্ত।

সাত মিনিট পর সমতা টানেন নুনেস। সতীর্থের পাস ধরে ডি-বক্সে ঢুকে আলিসনকে পরাস্ত করেন তিনি। এবারও শুরুতে অফসাইডের পতাকা তোলেন লাইন্সম্যান। একইভাবে ভিএআরে সিদ্ধান্ত বদলে যায়।নির্ধারিত সময়ের এক মিনিট বাকি থাকতে সালাহর পাস থেকে বল জালে পাঠান দ্বিতীয়ার্ধে বদলি নামা মানে। তবে অফসাইডে বাঁশি বাজান রেফারি। যোগ করা সময়ে বেনফিকার নুনেস জালে বল পাঠালেও অফসাইডের কারণে গোল মেলেনি।

শেষ চারের প্রথম লেগে আগামী ২৭ এপ্রিল অ্যানফিল্ডে ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে খেলবে লিভারপুল। এরপর ৪ মে ফিরতি লেগ হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি