নোয়াখালী বেগমগঞ্জ উপজেলা ১নং আমান উল্যাপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা লেয়াকত হোসেনের মেঝো ছেলে রাসেল আলম আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার মাঝি হতে চান। তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। ছাত্রলীগ করা কালীন অব¯’ায় ২০০১ সালে বিএনপি, জামায়াতের ক্ষমতার আমলে চন্দ্রগঞ্জ কফিল উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণিতে পড়ার সময় বিএনপি, জামায়াতের হামলা, মামলার স্বীকারে বাধ্য হয়ে সৌদি আরব যান। দীর্ঘ ১৩ বৎসর সৌদি আরব থাকার সময় জেদ্দা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওয়ান এলেভেন ক্ষমতার সময় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে যখন কারাগারে নেওয়া হয়েছিল তখন জেদ্দা যুবলীগের উদ্দ্যেগে সাড়ে ৭ শত লোকের গণ স্বাক্ষর নেওয়া হয় শেখ হাসিনার
মুক্তির জন্য। দেশে ২০১৬ সালে এসে ব্যবসা বাণিজ্যের সাথে সড়িত হন ও পাশাপাশি ১নং আমান উল্যাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সিনিয়র সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা ১নং আমান উল্যাপুর ইউনিয়ন পরিষদের জায়গা দেন, স্বা¯’্য ক্লিনিকের জায়গা দেন, অভিরামপুর হাফিজিয়া বালিকা উ”চ বিদ্যালয়ের জায়গা দেন, অভিরামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জায়গা, ইউনিয়ন পরিষদের বোর্ড অফিস সংলগ্ন জনকল্যাণ মসজিদের ৩ তলা ভবন নির্মাণ করেন। করোনা ১ম ও ২য় ধাপে চেয়ারম্যান প্রার্থী রাসেল আলম ১নং আমানউল্যাপুর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের গরিব, অসহায়, মধ্যবিত্ত লোকদেরকে চাল, ডাল সহ নগদ অর্থ দেন। চেয়ারম্যান প্রার্থী রাসেল আলম
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ক্ষমতা লোভের নয় মানুষের নায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য হিন্দু, মুসলিম, ধনী, গরিব বৈষম্য দূর করার জন্য একটি আধুনিক মডেল ইউনিয়ন গড়ে তুলবেন। দলকে কেন্দ্র করে নিজ এলাকার ছেলে পেলেদের মারামারি, কাটাকাটি দূর করার জন্য রাসেল আলম কে পূর্ণ সমর্থন করুন। ইনশাআল্লাহ কথা দিলাম আপনি কখনো হয়রানির, ব্যভিচারের সম্মুখিন হবেন না, ন্যায় বিচার পাবেন। সর্বদা
রাসেল আলমের খোঁজখবর আপনাদের জানা। উনি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। দেশ স্বাধীন করার পেছনে উনার বাবার অবদান অনস্বীকার্য। উনিও উনার বাবার পথ ধরে হাটছেন অসহায় সুবিধা বঞ্চিত সাথে ছিলেন। আছেন থাকবেন। একজন ক্লিন ইমেজের রাজনীতি অসাধারণ উদাহরণ রাসেল আলম।