1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২৬ অপরাহ্ন

কর্তৃপক্ষ যেন অন্ধঃ গাইবান্ধা শহরের পুরাতন জেল খানার  সামনে রাতের আধারে ড্রেন নির্মান, ধ্বসে পড়ছে প্লাষ্টা

রানা রহমান
  • আপডেট : সোমবার, ২১ জুন, ২০২১
  • ২৮২ বার দেখা হয়েছে
মূল  ঠিকাদার মহিউদ্দিন। বাসা বরিশাল, থাকেন নাকি ইউএস এ তে৷ সাব ঠিকাদার কয়েকজন। এর মধ্যে একজনের নাম দেলোয়ার।  তার বাসাও নাকি বরিশাল৷ আরেকজন আমিনুল বাসা সাঘাটা। এমনি বললেন গাইবান্ধা শহরে ফোরলেন রাস্তা নির্মানের একাংশের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রজেক্ট ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম। মনে হচ্ছে  গাইবান্ধা শহরে  ঠিকাদারের অভাব না হয়  সব চুনোপুটি? যে গাইবান্ধার উন্নয়নমূলক কাজ বাহিরের জেলার লোককে দেয় সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্তৃপক্ষ।
মূল ঠিকাদার নিজে না থেকে  ভাড়া করা লোক দিয়ে করছেন গাইবান্ধা শহরে ফোরলেন রাস্তা নির্মানে  ড্রেন সহ উন্নয়নমূলক  কাজ। সঠিক তদারকির অভাবে প্রতিনিয়ত  অনিয়ম ও কারচুপির মধ্য দিয়ে চলছে সেই কাজ।
ঠিকাদার তদারকি, গাফিলতি, কারচুপি সহ  নিয়োজিত শ্রমিকের  গাফিলতি ও অনিয়মের কারনে প্রতিদিনই রাস্তার কাজে দৃশ্যমান গোল চত্বর সহ ড্রেন নির্মানে চলছে অনিয়ম ও কারচুপি।  দেখার কেউ নেই, কর্তৃপক্ষ যেন অন্ধ।
অভিযোগ জানা ও প্রকাশ দেখা গেছে- রাস্তাটির কাজের দায়িত্বে রয়েছে কয়েকজন ঠিকাদার। একজন মূল ঠিকাদার ও অন্য কজন সাব ঠিকাদার।  রাতের আধারে সিমেন্ট বিহীন উপকরণ দিয়ে তৈরি হচ্ছে ড্রেন সহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ। ঠিকাদার ও প্রজেক্ট ম্যানেজার সঠিক তদারকির অভাবে রবিবার রাতের আধারে সিমেন্ট বিহীন উপকরণ দিয়ে  ড্রেন নির্মান করায় সোমবার সকাল হতেই সেই ড্রেনের প্লাষ্টার ধ্বসে পড়ে। এতে করে বার বার ড্রেনের কাজ করায় ড্রেন সংলগ্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলোয় ব্যবসা পরিচালনায় বিঘ্ন ঘটছে। এর দায় কার?
পরে কয়েকজন সচেতন ও ভুক্তভোগী  ব্যবসায়ী গাইবান্ধা পৌর মেয়র মতলুবর রহমান’কে বিষয়টি  অবগত করলে  তিনি সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ- বিভাগীয় প্রকৌশলী মোঃ আফজালুল হক কে পাঠালে তিনি এসে ধ্বসে পড়া স্থান পরিদর্শন করেন ও  নিয়োজিত শ্রমিক দ্বারা হ্যামার দিয়ে ভেংগে পুনরায় ভালভাবে নির্মানের নির্দেশ দেন।
ড্রেন নির্মানে ঠিকাদারের নিয়োজিত প্রজেক্ট ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম এর সাথে মোবাইলে কথা হলে তিনি   ও ঠিকাদারের  দোষ অস্বীকার করে  জানান- এটা রাজ মিস্ত্রী ও শ্রমিকদের গাফিলতি ও অনিয়মের কারনে হয়েছে৷ তা ছাড়া কাজ করলে সামান্য ভুল হবেই। ভুল হলে পরে তা সংস্কার করা হয়ে থাকে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি