1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৩ অপরাহ্ন

“রতনপুর বাজার উন্নয়ন” এর নামে চলছে রমরমা চাঁদাবাজী, অভিযোগ ব্যবসায়ীদের

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০২৪
  • ৬৮ বার দেখা হয়েছে

এস’আই মামুন হবিগঞ্জ:

হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নে রতনপুরের ঐতিহ্যবাহী কাঁচা বাজার,যেখানে বিভিন্ন উপজেলা থেকে প্রতিদিন ভোর পাঁচটা থেকে শুরু করে সকাল আটটা পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ টাকার কাঁচা’মাল মাত্র দুই থেকে তিন ঘন্টার ব্যবধানে ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে।

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে মাধবপুর রতনপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে ১০০ মিটার পূর্ব দিকে রতনপুরের ঐতিহ্যবাহী কাঁচাবাজারটি অবস্থিত। হবিগঞ্জ এর পুরো জেলা জুড়ে টাটকা/তরতাজা কাঁচামালের ঐতিহ্যবাহী একটি বাজার।

রতনপুরের এই কাঁচা বাজারটিতে একটা সময় স্থানীয় ও পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষকদের উৎপাদন করা টাটকা সবজি বিক্রি করা হতো । বর্তমানে এই বাজারে উত্তরবঙ্গ সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আলু, পটল, বেগুন, ঝিঙ্গা, পেঁপে, সিম, পেঁয়াজ, কাচামরিচ সহ বিভিন্ন ধরনের টাটকা সবজি এবং ফসলাদি পায়কারী ভাবে বিক্রি করা হয়ে থাকে।

কিন্তু রতনপুর বাজার উপদেষ্ঠা কমিটি এবং রতন পুর বাজার কমিটির নির্দেশে বিগত ৫-৬ মাস যাবৎ ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০ টাকা পর্যন্ত প্রতিদিন রতনপুর কাঁচা বাজারে চাঁদা আদায় করে আসছে মর্মে ৯নং নোয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ আতাউল মোস্তফা সোহেল এর কাছে রতনপুর বাজারের কিছু ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন। অভিযোগ থেকে জানা যায় আড়ৎদার ও পাইকার, সবজি বহনকারী যানবাহন এবং কৃষকদের নিকট থেকে, “রতনপুর বাজার উন্নয়ন” এর নামে এই চাঁদা আদায় করছে । আড়ৎদার এবং পাইকারদের আপত্তি থাকা স্বত্ত্বেও রতনপুর বাজার কমিটি চাঁদা সংগ্রহ করে আসছে। যার ফলে দীর্ঘদিনের এই ঐতিহ্যবাহী রতনপুর কাঁচামালের বাজারটি হুমকির সম্মুখিন হয়ে পড়ছে বলে আশঙ্কা করেন বাজারের অন্যান্য ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা। উক্ত চাঁদা উঠানো বন্ধ না হলে যে কোন সময় সংঘাতময় পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে জানান ভুক্তভোগীরা।

এই বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আতাউল মোস্তফা সোহেল এর নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান “আমরা একটি অভিযোগ পত্র পেয়েছি,অভিযোগের ভিত্তিতে সত্যতা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।”

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি